সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমনানের জীবন কাহিনী ও জীবনাদর্শ

ইসমাম পারভেজ কনক ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে শেখ লুৎফুর রহমান ও সায়রা খাতুনের কোল আলোকিত করে জন্ম যে মানবের, যার জন্য পূর্বদিগন্তের উজ্জ্বল আলোক রশ্মি ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ভূখণ্ডে, আজ সে রাষ্ট্রনায়কের শততম জন্মদিন। তরুণ প্রজন্ম বিশেষ করে যারা ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তাদের জানা উচিত একজন দক্ষ ও সফল রাজনীতিবিদ হতে হলে কতটা কর্তব্যপরায়ণ, পরিশ্রমী, পরিচ্ছন্ন ও সাংগঠনিক ক্ষমতা থাকতে হয়। একজন সাধারণ কর্মী থেকে রাষ্ট্রনায়ক হতে গেলে কতটা আত্মত্যাগী, মেধাবী ও মানুষের ভালোবাসার প্রার্থী হতে হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের সব গুণই ছিল; তাই তিনি সফল রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রনায়ক হয়েছেন। শামসুর রাহমান তার ‘ধন্য সে পুরুষ’ কবিতায় যর্থাথই বলেছেন- ধন্য সে পুরুষ, যার নামের উপর রৌদ্র ঝরে চিরকাল গান হয়ে নেমে আসে শ্রাবণের বৃষ্টিধারা, যার নামের উপরে কখনো ধুলো জমতে দেয় না হাওয়া। ধন্য সে পুরুষ, যার নামের উপরে পাখা মেলে দেয় জ্যোৎস্নার সারস। ধন্য সে পুরুষ, যার উপরে পতাকার মতো দুলতে থাকে স্বাধীনতা। শেখ মুজিবের ১৯৪৮ সালের পরবর্তী অধ্যায় আমরা ভালোভাবে জানি; কিন্তু এর আগের সময়ও কম গুরুতপূর্ণ ছিল না তার রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার

ভাস্কর্য নিয়ে যে আন্দোলন হচ্ছে এইটা আরো জোড়ালো হওয়া উঁচিত কারণঃ

ইসমাম পারভেজ কনক করোনা কালীন সময়ে দেশের সবাই অভাবগ্রস্থ।কিন্তু ভাস্কর্য করতে অনেক টাকা খঁরচ করা হচ্ছে।আর এই ভাস্কর্য নির্মাণের পিছনে রয়েছে দূর্নিতীবাজ আওয়ামিলীগের কিছু নেতারা।যারা বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ভোগ করে আসছে।এখন ভাস্কর্য নির্মাণের মিথ্যা নাটক করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।শত শত প্রমাণ দেয়া যাবে,ভাস্কর্য নির্মাণ করতে খঁরচ হয় ২০ হাজার টাকা।কিন্তু খঁরচ ধরা হচ্ছে।৩ লাখ টাকা।ভাস্কর্য মূর্তি তৈরী করতে খঁরচ হয় ২৫ লক্ষ টাকা।কিন্তু খঁরচ ধরা হচ্ছে সাড়ে ৩ কোটি টাকা।এইটা পৃথিবীর সব থেকে বড় ভাস্কর্যের কথা বললাম।যেইটা বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে।এই ভাস্কর্য নির্মাণ অবশ্যয় বন্ধ করা উঁচিত।কারণ ভাস্কর্য নির্মাণের নামে কিছু দূর্নিতীবাজ মানুষ আমাদের কঠোর শ্রমের টাকা ভোগ করতেছে।আর আমরা কঠোর পরিশ্রম করে,অভাবে অনটনে দিন যাবন করছি।আমি চাই ভাস্কর্য নির্মাণ করা বন্ধ হোক।যাতে দূর্নিতীবাজ লোকজন বঙ্গবন্ধুর নামে আর সম্পদ ভোগ করতে না পারে।আমাদের দেশের কৃষকের ঘাম ঝড়ানো টাকায় ভাস্কর্য নির্মাণের নামে এসি রুমে বসে থাকা দূর্নিতীবাজ লোকজন শান্তিতে সব সম্পদ,টাকা ভোগ করবে।এইটা

১৬ জানুয়ারী কুষ্টিয়ার সকল পৌরসভার ভোট গ্রহন

ইসমাম পারভেজ কনক আগামী ১৬ জানুয়ারি কুষ্টিয়া,মিরপুর, ভেড়ামারা ও কুমারখালী পৌরসভার ভোট গ্রহণ।কুষ্টিয়া ও  কুমারখালীতে ভোট গ্রহন ইভিএম মেশিনে।  বাকিগুলো ব্যালটে।কুষ্টিয়া ও কুমারখালিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট দেয়ার সুযোগ পাচ্ছে প্রথমবারের মত সবাই।

কুষ্টিয়ার খোকসায় এক বিধবা নারীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে ইউপি মেম্বর আহত !

 কুষ্টিয়ার খোকসায় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে বিধবাকে ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় আত্মরক্ষায় ভুক্তভোগী বিধবার হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য। ভুক্তভোগী বিধবার পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার দিনগত রাতে উপজেলার খোকসা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর ও আওয়ামী লীগের নেতা আজাদ মোড়াগাছা গ্রামের এক বিধবার ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় বিধবা আত্মরক্ষায় মেম্বরের উপর উল্টো হামলা চালায়। এক পর্যায়ে আজাদ মেম্বর গুরুতর আহত হয়।  স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগে নিয়ে যায়। লম্পট মেম্বরের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে রাতেই কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বিধবা খোকসা থানায় মেম্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে বলে জানান। ওই বিধবা জানান, রবিবার দিনগত রাতে প্রকৃতির ডাকে তিনি ঘরের বাইরে যায়। এই সুযোগে মেম্বর তার ঘরে প্রবেশ করে। সে (বিধবা) দরজা দিতে গিয়ে মেম্বরকে দেখে ফেলে। হাতে থাকা দরজার হাক দিয়ে মেম্বরের উপর হামলা চালায়। বিধবা বলেন, আজাদ মেম্বর সম্পর্কে তার মামা শ্বশুর। প্রায় দেড় বছর ধরে সে ওই

কুষ্টিয়া কুমারখালীর চাঁদপুর ইউনিয়নে কাঞ্চনপুর গ্রামে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

ইসমাম পারভেজ কনক কুষ্টিয়ার কাঞ্চনপুরে তুষার চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল সমর্থকদের সংঘর্ষ ১ ডিসেম্বর ২০২০।। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামে পূর্বশত্রুতার জেরে তুষার চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল সমর্থকদের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়ে হাসপাতালে। এ ঘটনায় এলাকায় শোক বিরাজ করছে।