সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২৬, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার কুষ্টিয়ার জন্য আশীর্বাদ।

ইসমাম পারভেজ কনক   গত আড়াই বছরে একটি ভাল কাজও করেননি কী কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার জনাব এসএম তানভীর আরাফাত পিপি এম বার ?  ১.গত আড়াই বছরে কুষ্টিয়া থেকে মাদক নির্মূল ও মাদক ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন করেছেন। এতে করে মাদক ব্যবসা কমেছে। ২. পুলিশের অভ্যন্তীরন ঘুষ লেনদেন বন্ধ করেছেন। ৩. পাসপোর্টের তদন্ত ৩ দিনের মধ্যে দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এক্ষেত্রে অর্থ লেনদেন বন্ধ করেছেন। ৪. ৭টি থানাকে সিসিটিভি মনিটরিংয়ের আওতায় এনেছেন। থানায় এসে যাতে কেউ হয়রানী না হয় সে ব্যবস্থা করেছেন। ৫. মামলায় দ্রুত সময়ের মধ্যে চার্জশীট দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। ৬. ওয়ারেন্টের আসামী গ্রেফতারে নানা ব্যবস্থা নিয়েছেন। ৭. মামলা নিস্পত্তি ও বিচারকাজ দ্রুত করতে স্বাক্ষী হাজিরায় খুলনা বিভাগের মধ্যে নজির স্থাপন করেছেন। ৮, চাঞ্চল্যকর মামলা দ্রুত চার্জশীট দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। ৯.সাধারন মানুষ যাতে মিথ্যা মামলায় হয়রানী না হয় সে জন্য থানাগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন। এতে করে হয়রানী কমেছে। ১০. পুলিশের বদলি বাণিজ্য বন্ধ করেছেন। ১১. সেবা সহজতর করতে ই-সেবা চালু করেছেন। ১২. পুলিশের দুর্নীতিবাজ ও মাদক সেবনকারী অফিসার ও সদস্যদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিয়ে

বিবাহিত বন্দির সঙ্গে কারাগারে স্ত্রীর/স্বামীর সময় কাটানোর সুযোগ থাকা উচিত।

ইসমাম পারভেজ কনক সম্প্রতি হলমা’র্ক কেলেঙ্কারির অন্যতম হোতা তুষারের ঘুষের বিনিময়ে কারাগারে নারীসঙ্গ নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে জ’ড়িতদের বি’রুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া শুরু হয়েছে। অ’নৈতিক লেনদেনের বিনিময়ে প্রচলিত আইন অমান্য করে কারাগারে নারীসঙ্গ নিয়ে যে সমালোচনা হচ্ছে তা যথার্থ। তবে কারাগারে ব’ন্দিদের সঙ্গে স্ত্রী’/স্বামীর সময় কা’টানোর সুযোগ থাকা উচিত বলে মত দিয়েছেন প্রখ্যাত ইস’লামি স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ বিষয়ে ইস’লামের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন।সেখানে তিনি লিখেছেন- একজন ব’ন্দির এ সংশ্লিষ্ট অধিকার বিষয়ে ইস’লামের দৃষ্টিভঙ্গি ও দুটি প্রস্তাবনা তুলে ধরতে চাই। ব’ন্দি অ’ভিযু’ক্ত কিংবা দোষী সাব্যস্ত যা-ই হোন না কেন, মৌলিক মানবিক অধিকার থেকে থেকে তাকে বঞ্চিত করা যাবে না। এ নিয়ে কারো দ্বিমত নাই।বিবাহিত ব’ন্দির নৈতিক ও চারিত্রিক অধ:পতন রোধ এবং মানসিক বিকাশের প্রয়োজনে স্ত্রী’র সম্মতি সাপেক্ষে, সংশ্লিষ্ট জে’লকোড ও শর্তাবলী অনুসরণ করে নির্ধারিত বিরতিতে স্ত্রী’র সাথে একান্তে সময় কা’টানোর সুযোগ থাকা উচিত বলে মনে করেন বেশিরভাগ ইস’লামিক