ইসমাম পারভেজ কনক বিয়ের পর থেকেই এএসআই সৌমেন রায় তার স্ত্রী আসমাকে নির্মমভাবে নির্যাতন ও মারধর করতেন। কিছুদিন আগেও খুলনা থেকে কুষ্টিয়া এসে আসমাকে মারধর করে খুলনায় চলে যান। খুলনা থেকে কুষ্টিয়ায় এসে তিনজনকে হত্যা করেন এএসআই সৌমেন। নিহত আসমার ভাই হাসান আলী বলেন, আমার আপু আসমার আগে দুই জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। নিহত রবিন তার দ্বিতীয় স্বামীর সন্তান। সৌমেন আমার আপুর তৃতীয় স্বামী। সৌমেনেরও একটি সংসার রয়েছে। সেই স্ত্রীর ঘরে এক ছেলে ও এক মেয়েসন্তান রয়েছে। সৌমেন সংসার নিয়ে খুলনায় চাকরি করেন। আমার আপু আমাদের সঙ্গে কুষ্টিয়ার বাবরআলী গেট এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। নিহত আসমার মা হাসিনা খাতুন ঢাকা পোস্টকে বলেন, পাঁচ বছর আগে সৌমেন কুমারখালী থানায় কর্মরত ছিল। সেই সময় আমরা একটি মামলায় পড়েছিলাম। সেই সূত্রে আমার মেয়ের সঙ্গে সোমেনের প্রেমের সম্পর্ক হয়। পাঁচ বছর আগে আমার মেয়ের সঙ্গে সৌমেনের বিয়ে হয়। এরপর কর্মস্থল চেঞ্জ করে চলে যায়। প্রথম থেকেই আমার মেয়ে আমার সঙ্গে থাকত। মাঝেমধ্যে সে আমাদের বাড়িতে আসত এবং আসমাকে তার দেশের বাড়ি মাগুরার নিয়ে যেত এবং খুলনার ফুলতলায়ও নিয়ে যেত। এ
ব্রেকিং নিউজের সকল পোস্ট ও বিস্তারিত জানতে ডানের সাইডে ৩ দাগের উপর ক্লিক করুন।পৃথিবীর যেকোন ভাষায় পোস্ট পড়তে সেটিংসে ভাষা পরিবর্তন করুন।ব্রেকিং নিউজ টিভি দেখতে "ব্রেকিং নিউজ টিভি" তে ক্লিক করুন।ব্রেকিং নিউজের ফেইসবুক পেইজ ও গ্রুপে জয়েন করতে "আরও" বাটনে ক্লিক করুন।প্রতিদিনের সকল শীর্ষ খবরা-খবর জানতে আমাদের সাথেয় থাকুন।ধন্যবাদ।