সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন ১৩, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অত্যাচারী হিন্দু পুলিশ কর্মকর্তার হাতে নিহত মুসলিম পরিবার

ইসমাম পারভেজ কনক বিয়ের পর থেকেই এএসআই সৌমেন রায় তার স্ত্রী আসমাকে নির্মমভাবে নির্যাতন ও মারধর করতেন। কিছুদিন আগেও খুলনা থেকে কুষ্টিয়া এসে আসমাকে মারধর করে খুলনায় চলে যান। খুলনা থেকে কুষ্টিয়ায় এসে তিনজনকে হত্যা করেন এএসআই সৌমেন।  নিহত আসমার ভাই হাসান আলী বলেন, আমার আপু আসমার আগে দুই জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। নিহত রবিন তার দ্বিতীয় স্বামীর সন্তান। সৌমেন আমার আপুর তৃতীয় স্বামী। সৌমেনেরও একটি সংসার রয়েছে। সেই স্ত্রীর ঘরে এক ছেলে ও এক মেয়েসন্তান রয়েছে। সৌমেন সংসার নিয়ে খুলনায় চাকরি করেন। আমার আপু আমাদের সঙ্গে কুষ্টিয়ার বাবরআলী গেট এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।  নিহত আসমার মা হাসিনা খাতুন ঢাকা পোস্টকে বলেন, পাঁচ বছর আগে সৌমেন কুমারখালী থানায় কর্মরত ছিল। সেই সময় আমরা একটি মামলায় পড়েছিলাম। সেই সূত্রে আমার মেয়ের সঙ্গে সোমেনের প্রেমের সম্পর্ক হয়। পাঁচ বছর আগে আমার মেয়ের সঙ্গে সৌমেনের বিয়ে হয়। এরপর কর্মস্থল চেঞ্জ করে চলে যায়। প্রথম থেকেই আমার মেয়ে আমার সঙ্গে থাকত। মাঝেমধ্যে সে আমাদের বাড়িতে আসত এবং আসমাকে তার দেশের বাড়ি মাগুরার নিয়ে যেত এবং খুলনার ফুলতলায়ও নিয়ে যেত। এ

কুষ্টিয়ায় নারী, পুরুষ ও শিশুকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা,আটক-১

ইসমাম পারভেজ কনক   কুষ্টিয়ায় প্রকাশ্যে সড়কের পাশে নারী, পুরুষ ও শিশুকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ একজনকে আটক করে হেফাজতে নিয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে শহরের পিটিআই সড়কের কাস্টমস মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের নাম–পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে শনাক্ত করা যায়নি।  পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের কাস্টমস মোড়ে তিনতলা একটি ভবনের সামনে এক নারী চার বছরের ছেলেশিশুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় সেখানে এক পুরুষ ছিলেন। হঠাৎ এক ব্যক্তি প্রথমে ওই নারীর মাথায় গুলি করেন। এরপর পাশে থাকা পুরুষের মাথায় গুলি করেন। ভয়ে ছেলেশিশুটি দৌড়ে পালাতে গেলে তাকেও ধরে মাথায় গুলি করা হয়। আশপাশের লোকজন গুলি করা ব্যক্তিকে ধরতে গেলে তিনি দৌড়ে তিনতলা ভবনের ভেতরে ঢুকে পড়েন।  এরপর লোকজন জড়ো হয়ে ওই ভবন লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নারীকে মৃত ঘোষণা করেন। অস্ত্রোপচারকক্ষে গুলিবিদ্ধ পুরুষ ও শিশুর মৃত্যু হয়।  কুষ্টিয়ার অত