সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল ১, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

করোনা বাড়তে থাকায় সব ভোট অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত

ইসমাম পারভেজ কনক করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ও লক্ষ্মীপুর–২ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনসহ সব ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব নির্বাচন স্থগিত থাকবে। আজ বৃহস্পতিবার ইসির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি আরও জানান, পাবনার সুজানগর পৌরসভার নির্বাচন ছিল ৩১ মার্চ। ওই পৌরসভায় নির্বাচনের ব্যাপারে আদালতের রায়ও ওই দিনই পাওয়া গেছে। শুধু ওই নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হবে ৪ এপ্রিল। ১১ এপ্রিল প্রথম ধাপে ৩৭১টি ইউপিতে সাধারণ নির্বাচন এবং লক্ষ্মীপুর-২ আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। এ ছাড়া ষষ্ঠ ধাপে ১১টি পৌরসভায় নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় এসব ভোট অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।

ভোজ্যতেল ও চিনির দাম বাড়ালো টিসিবি

ইসমাম পারভেজ কনক চাল ও ভোজ্যতেলসহ কয়েকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কয়েকদিন ধরেই বাড়ছে। এরমধ্যে রমজানকে ঘিরে আরও চড়া হচ্ছে নিত্যপণ্যের বাজার। এমন পরিস্থিতির মধ্যে ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি করা সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবিও ভোজ্যতেল ও চিনির দাম বাড়ালো। এর ফলে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে টিসিবি থেকে ন্যায্য মূল্যে পণ্য কিনতে গেলে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলে অতিরিক্ত ১০ টাকা ও প্রতিকেজি চিনিতে অতিরিক্ত ৫ টাকা গুণতে হবে নিম্ন আয়ের মানুষদের। তবে টিসিবি বলছে: এটা ঠিক দাম বাড়ানো নয়, বাজার মূল্যের সাথে টিসিবির পণ্যের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার থেকে প্রতি লিটার তেল ১০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ এবং ৫ টাকা বাড়িয়ে প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা দরে বিক্রি করবে টিসিবি। টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন: পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে- এই কথাটি ঠিক নয়। বাজারের মূল্যের সঙ্গে তেল ও চিনির দাম সমন্বয় করা হয়েছে। মাঝে-মধ্যে টিসিবি এভাবে দাম সমন্বয় করে থাকে। কারণ বাজারের তুলনায় পণ্যের মূল্য বেশি ব্যবধান থাকলে অবৈধভাবে বিক্রির সম্ভাবনা থাকে। সে কারণে নতুন করেভোজ্যতেল ও চিনির দাম পুন:নির্ধারণ করা হয়েছ

ঈদে এক কোটি পরিবার পাবে ৪৫০ কোটি টাকা

ইসমাম পারভেজ কনক মুজিববর্ষে আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এক কোটি নয় হাজার ৯৪৯টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেবে সরকার। এ লক্ষ্যে ৪৫০ কোটি ৪৪ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া দেওয়া হয়েছে। বুধবার (৩১ মার্চ) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এ বরাদ্দ দিয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় সারা দেশের ৬৪টি জেলার ৪৯২টি উপজেলার জন্য ৮৭ লাখ ৭৯ হাজার ২০৩টি এবং ৩২৮টি পৌরসভার জন্য ১২ লাখ ৩০ হাজার ৭৪৬টি-সহ মোট এক কোটি নয় হাজার ৯৪৯টি ভিজিএফ কার্ডের বিপরীতে এ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পরিবারপ্রতি ১০ কেজি চালের সমমূল্য অর্থাৎ কার্ডপ্রতি ৪৫০ টাকা হারে আর্থিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে উপজেলাসমূহের জন্য ৩৯৫ কোটি ছয় লাখ ৪১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং পৌরসভাগুলোর জন্য ৫৫ কোটি ৩৮ লক্ষ ৩৫ হাজার সাত শত টাকা অর্থাৎ সর্বমোট ৪৫০ কোটি ৪৪ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সেলিম হোসেন স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর আনন্দের সঙ্গে উদযাপনে অসহায়, দুস্থ ও অতিদরিদ্র পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হব