সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন ২০, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সিলেটি আঞ্চলিক ভাষার ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ শব্দাবলি।

ইসমাম পারভেজ কনক ০১. ঝিনুক: খাফনা ০২. শ্বশুর: হৌর ০৩. শাশুড়ি: হউরি ০৪. ভাসুর: ভাউর  ০৫. দেবর: দেওর ০৬. কনে: খইন্না ০৭. বর: দামান  ০৮. ছেলে: ফুয়া  ০৯. মেয়ে: ফুরি ১০. বাচ্চা: হুরুত্তা/ফুরুতা/ বতাই ১১. নবজাতক: গেদা ১২. পুরুষ: বেটা  ১৩. মহিলা: বেটি  ১৪. রাতজাগা: উজাগরি ১৫. ষাঁড়: ডেখা/বিছাল ১৬. বোয়াল মাছ: গুয়াল মাছ  ১৭. প্রেসক্রিপশন: ছিলিফ ১৮. সকাল: বিয়ান ১৯. দুপুর: দুইফর/মাদান ২০. সন্ধ্যা: হাইঞ্জা ২১. বোকা: বিয়াখল/বিয়াক্কল ২২. চালাক: বিটিশ/ব্রিটিশ ২৩. ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদা: গোঙ্গানি ২৪. ছিদ্র: ফোক্কা/ফুর  ২৫. গর্ত: গাত ২৬. কাদা: ফেখ ২৭. মহিষ: ভইস ২৮. কুকুর: কুত্তা ২৯. বিড়াল: বিলাই/মেকুর ৩০. বোলতা: বলা ৩১. কেঁচো: কুইচ্চা ৩২. চিংড়ি: ইছা ৩৩. টাকি মাছ: ছেং মাছ ৩৪. পা: ঠেং ৩৫. থুতনি: থুতা ৩৬. টাকনু: মুরা ৩৭. থুতু: ছেব/ছেফ ৩৮. মাথা: খল্লা ৩৯. কাঁথা: খেতা ৪০. সকল: হক্কল/সখল/সব ৪১. মিথ্যা: আন্দু/আন্তাজি ৪২. ঘুড়ি: গুড্ডি ৪৩. হঠাৎ: আখতা  ৪৪. জঙ্গল: আড়া ৪৫. শিং মাছ: হিঙ্গি ৪৬. ফিসফিস: কানাকানি  ৪৭. কী: কিতা  ৪৮. শিম: উড়ি ৪৯. বরবটি: রামাই/লুবি/লগই উরি ৫০. সুপারি: গুয়া ৫১. পেয়ারা: সফরি ৫২. পেঁপে: কয়ফ

ফেসবুকে ‘হা হা’ রিয়েক্ট কি জায়েজ? শায়খ আহমাদুল্লাহ যা বললেন

ইসমাম পারভেজ কনক প্রযুক্তির এই যুগ জীবনযাত্রাকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে। অল্প কথা অনেক কাজ সারা যায়, ইঙ্গিতে একটি পূর্ণ বাক্যের কাজ সম্পন্ন হয়ে যায়। সোশ্যাল মিডিয়া যোগাযোগকে করে দিয়েছে অনেকটাই সহজতর। ফেসবুকে এখন অনেককিছুই সংক্ষেপে বলা যায়। তেমনই একট্টি পদ্ধতি ইমোজি। এই ইমোজির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হাসির সাইন। কেউ যদি কোনো পোস্টে হাসি দিতে চান সেক্ষেত্রে নির্দিষত সাইন ব্যবহার করলে তা হয়ে যায়। এটিকে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে বলা হয় হা হা রিয়েক্ট। এই রিয়েক্ট বা প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথা কথা বলেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ।   এক ভিডিওতে প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ কোনো পোস্ট বা কমেন্ট করলে তাকে তাচ্ছিল্য ও বিদ্রূপ করার জন্য আমরা হা হা রিয়েক্ট দিয়ে থাকি। যদি শুধু মজা বা রসিকতা করে এমন রিয়েক্ট দিয়ে থাকি এবং যার পোস্টে করছি, তিনি নিজেও এটিকে মজার ছলে নেন, তা হলে সেটি ভিন্নকথা; কিন্তু যদি এর দ্বারা উদ্দেশ্য হয়ে থাকে পোস্টদাতাকে তাচ্ছিল্য বা বিদ্রূপ করা, তা হলে এটি হারাম ও সম্পূর্ণ নাজায়েজ একটি কাজ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সুরা হুজরাতে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যেন অন্য

ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান বন্ধের সিদ্ধান্ত সরকারের

ইসমাম পারভেজ কনক ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান বন্ধের সিদ্ধান্ত   নিয়েছে সরকার। রোববার (২০ জুন) সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারি করা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাস টার্মিনাল ছাড়া কোনো জায়গা থেকে চাঁদা আদায় করা যাবে না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

উপবৃত্তির অর্থে প্রতারক চক্রের হাত

ইসমাম পারভেজ কনক হাসান ও শামীমা ভাইবোন। তাদের বাড়ি রাজশাহীর পবা উপজেলার চর মাঘারদিয়া গ্রামে। তারা পড়ে পবার চর নবীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। হাসান পঞ্চম আর শামীমা তৃতীয় শ্রেণিতে। দরিদ্র পরিবারের হাসান ও শামীমা প্রতি মাসে উপবৃত্তির ৩০০ টাকা পেয়ে আসছিল। সরকারি এই উপবৃত্তির টাকা আসত তাদের মা আদরা বেগমের মুঠোফোনে। গত মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে আদরার মুঠোফোনে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি ফোন দেন। নিজেকে পরিচয় দেন মুঠোফোনে আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘নগদের’ একজন কর্মকর্তা। কৌশলে ওই ব্যক্তি আদরার কাছ থেকে নগদ অ্যাকাউন্টের গোপন পিন নম্বর জেনে নেন। কিছুক্ষণ পরে হাসান ও শামীমার উপবৃত্তির টাকা তুলে নেন সংঘবদ্ধ ডিজিটাল প্রতারক চক্রের সদস্যরা। আদরা বেগম মুঠোফোনে প্রথম আলো কে বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। আমার দুই ছেলেমেয়ে উপবৃত্তির টাকা পেত। সেই টাকায় ওদের খাতা-কলমসহ অন্যান্য জিনিস কিনে দিতাম।’ বিজ্ঞাপন কেবল আদরা বেগমের সন্তানদের নয়, দেশের অন্তত নয়টি জেলার শতাধিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্যরা। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শি

এবারও হচ্ছে না প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা

ইসমাম পারভেজ কনক প্রতীকী ছবি করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে চলতি বছরের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা হচ্ছে না। এ পরীক্ষা বাতিলের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে গেল বছরের মতো এবার অটোপ্রমোশন হচ্ছে না। বাড়ির কাজের মাধ্যমে মূল্যায়ন করে পরবর্তী শ্রেণিতে প্রমোশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রবিবার (২০ জুন) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহা-পরিচালক এ এম মনছুরুল আলম এ তথ্য জানান। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা না নিয়ে ‘বাড়ির কাজের’ মাধ্যমে মূল্যায়নের বিষয়টি আগেভাগেই জানিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রণালয়। সেজন্য কোন পদ্ধতিতে তাদের পরবর্তী ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হবে তার সারসংক্ষেপ তৈরির কাজ শুরু করেছে গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। পদ্ধতি নির্ধারণ করে খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে, সেখানে সায় মিললে জুলাই মাসের মধ্যেই এ সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে। মহা-পরিচালক এ এম মনছুরুল আলম জানান, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার্থীদের বাড়ির কাজের মাধ্যমে মূল্যায়ন চলবে। তাদের অটোপাস দেওয়া হবে না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আন