সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী ৬, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাবে ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী

ইসমাম পারভেজ কনক কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ স্থাপনের কাজে অস্বাভাবিক বিলম্বের জন্য বিরক্তি প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পটি ২০১২ সালে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত শেষ না হওয়ায় মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে দ্বিতীয় সংশোধনী প্রস্তাবনায় আনায় প্রধানমন্ত্রী এ বিরক্তি ও অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। বৈঠকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধনী ফেরত পাঠানো হয়েছে। একই সাথে কেন প্রকল্পটি এখনও শেষ হয়নি তা তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে আজকের একনেক বৈঠকে ৯ হাজার ৫৬৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার মোট ছয় প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেকের সাপ্তাহিক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবং একনেকের অন্য সদস্যরা এনইসি ভবন থেকে যুক্ত ছিলেন। বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এটা (প্রকল্পের কাজের বিলম্ব) নিয়ে তীব্র অসন্তুষ্টি ও বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।’ শেখ হাসিনা বলেন, এত বছর পরও প্রকল্পটি শেষ না

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের প্রকল্পের কাজ কী শেষ হবে?

ইসমাম পারভেজ কনক বিস্তারিত, ৬ জানুয়ারি ২০২১ : কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৫৫ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৩৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ। এই অবস্থায় আবারও নতুন করে বাড়ানো হচ্ছে ব্যয় ও মেয়াদ। কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্পে ঘটছে এমন ঘটনা। প্রকল্পটির দ্বিতীয় সংশোধনী প্রস্তাব মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) উঠছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে। সূত্র জানায়, মূল প্রকল্পটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে মোট ২৭৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১২ সালের জানুয়ারি হতে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ধরা হয়। ২০১২ সালের ৬ মার্চ প্রকল্পটির অনুমোদন দেয় একনেক। এরপর প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি ছাড়া প্রথম দফায় ২০১৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় দফায় ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ব্যয় বাড়িয়ে প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ হয় ৬১১ কোটি টাকা এবং বাস্তবায়নের মেয়াদ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করে প্রকল্পটির প্রথম সংশোধন করা হয়। এই প্রস্তাব ২০১৮ সালের ২১ জুন একনেকে অনুমোদন লাভ করে। পাশাপাশি ২০১৯ সালের জুনে প