সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর ২১, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

৪ দফা দাবিতে কুষ্টিয়া চিনিকলে শ্রমিক-চাষী আন্দোলন কর্মসূচী

ইসমাম পারভেজ কনক কুষ্টিয়াতে ৪ দফা দাবিতে কুষ্টিয়া চিনিকলে শ্রমিক-চাষী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে চিনিকলের প্রধান ফটকে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। চিনিকল আখচাষী ফেডারেশন ও শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশন যৌথভাবে এ কর্মসূচীর আয়োজন করে। সমাবেশে বক্তারা বলেন, চলতি মাড়ই মৌসুমে দেশের ১৫টি চিনিকল একযোগে চালু করতে হবে। এটা না হলে কোন চিনিকল চালাতে দেওয়া হবে না। পাশাপাশি শ্রমিক-কর্মচারী ও আখচাষীদের পাওনা টাকা পরিশোধ করতে হবে। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আখচাষী ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক মনিরুজ্জামান আতু, কুষ্টিয়া চিনিকল শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি ফারুক হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান, শ্রমিক নেতা সাগর, শ্রমিক নেতা সুমন, রেনউইক যজ্ঞেশ^র শ্রমজীবি ইউনিয়নের সভাপতি রিপন হোসেন, সাধারন সম্পাদক জাফর ইকবাল, যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক শাফিকুর রহমান প্রমুখ।

মৃতদেহ ধর্ষণকারী মুন্না ভগত,যার নজির বাংলাদেশে প্রথম!!!

ইসমাম পারভেজ কনক মুন্না ভগত তার মামার সাথে শহীদ সোহরাওয়ার্দি মেডিকেল কলেজের মর্গে ময়নাতদন্তের কাজ করত গত ২ বছর ধরে। হাসপাতালের মর্গের পাশের ঘরটাতেই রাতে ঘুমাত মুন্না এবং সুযোগ পেলেই এ ধরণের নিকৃষ্ট কর্মযজ্ঞে মেতে উঠত সে। এর আগেও বেশ কয়েকবার মৃতদেহের সাথে তার বিকারগ্রস্ত আচরণের অভিযোগ উঠে এসেছে। গতকাল (১৯ নভেম্বর, ২০২০) সন্ধায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। সে নির্দ্বিধায় তার অপকর্মের কথা স্বীকার করে এবং সেই সঙ্গে স্বীকার করে তার নিয়মিত মাদকদ্রব্য (গাঁজা) সেবনের অভ্যাসের কথাও। সে কোন মেয়েকেয় ধর্ষণ করার সুযোগ ছাড়ে নাই।আর যদি সুন্দরী মেয়ে হয়,তাহলে সে অধিকবার ধর্ষণ করেছে। সে মারাত্নক জঘন্যতম কাজ করেছে।আর মৃতদেহদের বলাৎকার করেছে।মুসলিম নারীদের পর্দা,সুন্দর ও পবিত্রতাকে নষ্ট করেছে।যেসব নারীরা সারাজীবন পর্দাশীল ছিল এবং পবিত্র ছিল।সে তাদের মৃত্যুর পর ধর্ষণ করে তাদেরকে বলাৎকার করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, তার বিচার কোন অপরাধের প্রেক্ষিতে করা হবে? ধর্ষণ, মাদক গ্রহণ, নাকি মৃতদেহের প্রতি অনৈতিক আচরণ? বাংলাদেশের দন্ডবিধিতে মৃতদেহ ধর্ষণের কোন আইন আছে কি? স রকার কি প্রদক্ষেপ নিবেন এখন সেইটায় দেখার বিষয়?