সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

মৃতদেহ ধর্ষণকারী মুন্না ভগত,যার নজির বাংলাদেশে প্রথম!!!

ইসমাম পারভেজ কনক


মুন্না ভগত তার মামার সাথে শহীদ সোহরাওয়ার্দি মেডিকেল কলেজের মর্গে ময়নাতদন্তের কাজ করত গত ২ বছর ধরে।

হাসপাতালের মর্গের পাশের ঘরটাতেই রাতে ঘুমাত মুন্না এবং সুযোগ পেলেই এ ধরণের নিকৃষ্ট কর্মযজ্ঞে মেতে উঠত সে।

এর আগেও বেশ কয়েকবার মৃতদেহের সাথে তার বিকারগ্রস্ত আচরণের অভিযোগ উঠে এসেছে।

গতকাল (১৯ নভেম্বর, ২০২০) সন্ধায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।

সে নির্দ্বিধায় তার অপকর্মের কথা স্বীকার করে এবং সেই সঙ্গে স্বীকার করে তার নিয়মিত মাদকদ্রব্য (গাঁজা) সেবনের অভ্যাসের কথাও।
সে কোন মেয়েকেয় ধর্ষণ করার সুযোগ ছাড়ে নাই।আর যদি সুন্দরী মেয়ে হয়,তাহলে সে অধিকবার ধর্ষণ করেছে।

সে মারাত্নক জঘন্যতম কাজ করেছে।আর মৃতদেহদের বলাৎকার করেছে।মুসলিম নারীদের পর্দা,সুন্দর ও পবিত্রতাকে নষ্ট করেছে।যেসব নারীরা সারাজীবন পর্দাশীল ছিল এবং পবিত্র ছিল।সে তাদের মৃত্যুর পর ধর্ষণ করে তাদেরকে বলাৎকার করেছে।

কিন্তু প্রশ্ন হল, তার বিচার কোন অপরাধের প্রেক্ষিতে করা হবে? ধর্ষণ, মাদক গ্রহণ, নাকি মৃতদেহের প্রতি অনৈতিক আচরণ? বাংলাদেশের দন্ডবিধিতে মৃতদেহ ধর্ষণের কোন আইন আছে কি?রকার কি প্রদক্ষেপ নিবেন এখন সেইটায় দেখার বিষয়?

মন্তব্যসমূহ