ইসমাম পারভেজ কনক
করোনা কালীন সময়ে দেশের সবাই অভাবগ্রস্থ।কিন্তু ভাস্কর্য করতে অনেক টাকা খঁরচ করা হচ্ছে।আর এই ভাস্কর্য নির্মাণের পিছনে রয়েছে দূর্নিতীবাজ আওয়ামিলীগের কিছু নেতারা।যারা বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ভোগ করে আসছে।এখন ভাস্কর্য নির্মাণের মিথ্যা নাটক করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।শত শত প্রমাণ দেয়া যাবে,ভাস্কর্য নির্মাণ করতে খঁরচ হয় ২০ হাজার টাকা।কিন্তু খঁরচ ধরা হচ্ছে।৩ লাখ টাকা।ভাস্কর্য মূর্তি তৈরী করতে খঁরচ হয় ২৫ লক্ষ টাকা।কিন্তু খঁরচ ধরা হচ্ছে সাড়ে ৩ কোটি টাকা।এইটা পৃথিবীর সব থেকে বড় ভাস্কর্যের কথা বললাম।যেইটা বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে।এই ভাস্কর্য নির্মাণ অবশ্যয় বন্ধ করা উঁচিত।কারণ ভাস্কর্য নির্মাণের নামে কিছু দূর্নিতীবাজ মানুষ আমাদের কঠোর শ্রমের টাকা ভোগ করতেছে।আর আমরা কঠোর পরিশ্রম করে,অভাবে অনটনে দিন যাবন করছি।আমি চাই ভাস্কর্য নির্মাণ করা বন্ধ হোক।যাতে দূর্নিতীবাজ লোকজন বঙ্গবন্ধুর নামে আর সম্পদ ভোগ করতে না পারে।আমাদের দেশের কৃষকের ঘাম ঝড়ানো টাকায় ভাস্কর্য নির্মাণের নামে এসি রুমে বসে থাকা দূর্নিতীবাজ লোকজন শান্তিতে সব সম্পদ,টাকা ভোগ করবে।এইটা আমাদের মেনে নেয়া উঁচিত নয়।যে সব শিপ্লীরা কঠোর পরিশ্রম করে ভাস্কর্য নির্মাণ করতেছেন।তারাও তাদের সঠিক পারিশ্রমিক পাচ্ছে না।অনেক রাগ,অভিমান,ঘৃনা,অভিশাপের মাধ্যমে গড়ে তুলতেছে ভাস্কর্য।যা কয়েকবছরের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যাবে।আর পুনরায় নির্মাণের জন্য আবার কোটি কোটি টাকা খঁরচ করা হবে।ভাস্কর্যের আগে আমাদের দেশের অসহায় জনগণের দিকে তাকিয়ে ভাস্কর্য করা বন্ধ করা উঁচিত।যদি ভাস্কর্য নির্মাণ করতে হয়,তাহলে সম্পূর্ণ দূর্নিতী ছাড়া নির্মাণ করা দরকার।যেইটা বাংলাদেশে সম্ভব না।তাই ভাস্কর্য নির্মাণ না করায় ভাল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন