ইসমাম পারভেজ কনক
গত ১১নভেম্বর, ২০২০ খ্রিস্টাব্দ তারিখে জেলা প্রশাসন, কুষ্টিয়ার বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ কর্তৃক স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলা, মাস্কবিহীন বাইরে বের হওয়ায়, মাস্ক পরিধান ব্যতীত সেবাগ্রহীতা অফিসে সেবা নিতে আসায়, নিয়ম বহির্ভূত নকল লেবেল ব্যবহার করে ঔষধ ব্যবহার করার অপরাধে বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ কর্তৃক ০৯ টি মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করে ৬৫টি মামলায় ১১৫ জনকে ৩০,৩০০ টাকার অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
জনস্বার্থে জেলা প্রাশাসন, কুষ্টিয়া এর এ মোবাইল কোর্ট অভিযান অব্যাহত থাকবে।
####### মাস্ক নেইতো, সেবা নেই#######
####### No Mask, No Service######
কিন্তু আজকেয় সবাই মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়াচ্ছে।আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেতা ও কর্মীরা মাস্ক ছাড়া মিছিল করে বেরাচ্ছে।আওয়ামীলীগের নেতারা কেউ মাস্ক ব্যবহার করেন না।কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখলাম না,কোন আওয়ামীলীগের কোন নেতা বা কর্মীদের কোন কারণে জরিমানা করতে।মাস্ক ছাড়া সাধারণ মানুষের জরিমানা করে ছবি তুলে ফেইসবুকে দিয়ে কাজ করা দেখানো বন্ধ করা উচিত।প্রশাসনের সামনে আওয়ামীলীগের নেতা ও কর্মীরা মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেরাচ্ছেন।অনেক সরকারী কর্মকর্তা মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়াচ্ছেন।বিভিন্ন মিছিল মিটিং করার অনুমতি দিয়েছেন,মাস্ক ছাড়া সব কিছুই করতেছেন।ছবি তুলে ফেইসবুকে পোস্টও করতেছেন।সেই খানে প্রশাসনের লোকজন বাহবা দিচ্ছেন।অথচ মাস্ক ছাড়া জরিমানা করতেছেন সাধারণ মানুষের।এইটা সম্পূর্ণ অন্যায় আর সাধারণ মানুষকে ভোগান্তিতে ফেলা হচ্ছে।সবার আগে আওয়ামীলীগের নেতা ও কর্মীদের মাস্ক না পরলে জরিমানা করে সাবধান করা উচিত।সকল সরকারী কর্মকর্তাদের মাস্ক পরিধান করা উচিত।আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী ও সকল নির্বাচনী মিছিল মিটিং এ মাস্ক পরিধান না করায় জরিমানা করা আবশ্যক।সরকারী ও আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা মাস্কবিহীন চলবে,আর সাধারণ মানুষ,গরীব দুঃখী,দিনমজুর সাধারণ মানুষকে জরিমানা করা হবে এইটা অন্যায়।আইন সবার জন্য সমান।তাই সবার উপর সমান আইন প্রদর্শন করার জন্য জেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেছেন সাধারণ মানুষগণ।সকল মিছিল,মিটিং,নির্বাচনী প্রচারণায় ও সকল নেতা ও সরকারী কর্মকর্তাদের মাস্ক পরিধান করার জন্য কঠোর আইন প্রয়োগ করা হোক।সকলকেয় জরিমানা করা হোক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন