ইসমাম পারভেজ কনক
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১ জনের মধ্যে ৪ জনই ছিলেন পরীক্ষার্থী।
এদের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান কল্লোল দুই দিন আগে ছুটি নিয়ে কর্মস্থল সাতক্ষীরা থেকে এসেছিলেন মাস্টার্সের পরীক্ষা দিতে। বৃহস্পতিবার ফেরার কথা ছিল কর্মস্থলে। কিন্তু মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়ে লাশ হয়ে ফিরতে হলো তাকে। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলার ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নের সুন্দরপুর গ্রামের ইছাহাক মণ্ডলের ছেলে। তিনি যশোর সরকারি এমএম কলেজ কেন্দ্রে মাস্টার্সের পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন।
এছাড়াও নিহত ১১ জনের মধ্যে পরিচয় পাওয়া ৮ জনের আরও ৩ জন শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। কালীগঞ্জ উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের রণজিত দাসের ছেলে সনাতন দাশ (২৫), চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ গ্রামের আব্দুর রশিদের মেয়ে রেশমা (২৬), আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ গ্রামের জান্নাতুল বিশ্বাসের ছেলে ওয়ালিউল আলম শুভ (২৫)। এর মধ্যে রেশমা, সনাতন দাশ ও ওয়ালিউল আলম শুভ অনার্সের পরীক্ষার্থী।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন